Wednesday, November 16, 2016

পুরুষের মধ্যে যে জিনিস দেখলে যেকোন নারী দুর্বল হয়ে যায়!

http://bdmobileoffertips.blogspot.com/2016/11/grameenphone-gsm-feature-activation.html
অনলাইন ডেস্ক: শরীর তো আছেই, সঙ্গে অবশ্যই থাকতে হবে আবেগ-অনুভূতিও। নারীর হৃদয় জয়ে সফল হতে হলে এসব পুরুষালি গুণের চর্চায় মনোযোগী হতে পারেন আজ থেকেই। পড়ুন এমন পাঁচটি গুণের কথা-

১) ফিটফাট থাকুন: নারীরা দীর্ঘদেহী পুরুষ পছন্দ করেন বটে, তবে উচ্চতাই শেষ কথা নয়। গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনি কীভাবে নিজেকে উপস্থাপন করছেন। আসল বিষয় হলো নারী বুঝতে চায় আপনি নিজের যত্ন নিতে, ফিটফাট থাকতে পারছেন কি না। তাঁরা ভাবেন, যে পুরুষ নিজের দেখভাল করতে পারেন না, তিনি আমার দেখভাল করবেন কী করে?

সুতরাং, আলুথালু পোশাক, এলোমেলো চুল, নখ না কাটা বা ময়লা থাকা, মোজায় গন্ধ, ময়লা শার্ট বা জিনসের উদাসীনতার দিন শেষ। হালের নারীরা এসব একেবারেই পছন্দ করেন না। নারীর মন পেতে হলে এসব খামখেয়ালিপনা আজই ছাড়ুন।

২) নিজের রুচি তুলে ধরুন: দামি ব্র্যান্ডের জামা-জুতো হতে হবে বিষয়টা মোটেও এমন নয়। আর যদি একটার সঙ্গে বেমানান আরেকটা এই ব্র্যান্ডের শার্ট, ওই ব্র্যান্ডের জুতো, সেই ব্র্যান্ডের জিনস হয় তাহলে তা আপনাকে দেখেই দৌড়ে পালাতে পারে যে কেউ। তাই সাধারণ দোকান থেকে কেনা হলেও পোশাকে-আশাকে নিজের রুচি পছন্দটা তুলে ধরুন। আর খেয়াল রাখুন তা যেন আপনার শারীরিক গড়ন আর গায়ের রঙের সঙ্গে মানানসই হয়। নিজের একটা স্টাইল গড়ে তুলুন।আপনাকে বুঝতে হবে, আপনি যেমন নারীদের ‘সন্ন্যাসিনী’ সেজে থাকা পছন্দ করেন না, ঠিক তেমনি আধুনিক নারীরাও ‘অফিস টাইপ’ পোশাকের পুরুষদের পছন্দ করেন না।

৩) মুখে হাসি ফোটান: রসবোধ থাকাটা যে কারও জন্যই উঁচুমানের গুণ হিসেবে বিবেচিত হয়। কাঙ্ক্ষিত পুরুষের চরিত্রে নারীরা এটা খোঁজেন। প্রাত্যহিক জীবনে এমনিতেই বহু ঝুট-ঝামেলা নিয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে থাকার মতো যথেষ্টই কারণ থাকে নারীদের। তাই একজন মনমরা টাইপ সঙ্গী তাঁদের জন্য মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। তাই নিজে হাসুন, তাঁর মুখেও হাসি ফোটাতবে খেয়াল রাখতে হবে ঠাট্টা-তামাশা করতে গিয়ে সব সময়ই অন্য কাউকে খাটো করা, আঘাত করা মোটেই কাজের কথা না। অনেক নারীই এটা রীতিমতো অপছন্দ করেন। আর যে পুরুষ হাসিমুখে নিজের ভুল স্বীকার করতে পারেন, নিজেকে নিজেই মশকরা করতে পারেন, তাঁর প্রতি নারীদের আকর্ষণ কতটা তীব্র সে বিষয়ে আমরা কিছু বলব না, আপনি নিজেই তা পরীক্ষা করে দেখুন।

৪) তাঁকে বুঝতে দিন যে আপনি যত্নবান: নারীরা সব সময়ই বারবারই এটা নিশ্চিত হতে চান যে তাঁকে কেউ ভালোবাসছেন, তাঁর খেয়াল রাখছেন। তাঁর হাত ধরে হাঁটা, সুযোগ পেলে একসঙ্গে সূর্যাস্ত দেখা—হোক তা বারান্দায় দুই মিনিটের জন্য, মাঝেমধ্যেই জড়িয়ে ধরা, রাস্তা পেরোনোর সময় তাঁর খেয়াল রাখার মতো কাজগুলোকে মোটেই অবহেলা করবেন না। আপনার এসব ছোট ছোট অভ্যাস থেকে অনেক কিছুই বোঝা যায়। কখনো কখনো রাস্তায়, বেড়াতে গিয়ে সবার সামনে তাঁর হাত ধরে হাঁটা মানে আপনি তাঁকে নিয়ে গর্বিত। তবে এ চর্চা যেন হয় জড়তাহীন, সাবলীল আর আতিশয্য বর্জিত।

৫) ও চোখে চোখ পড়েছে: যখনই তাঁর চোখে চোখ রেখে তাকান। মিষ্টি করে একবার হাসুন। ভালোবাসার চোখে সরাসরি তাঁর চোখে তাকালে একজন নারী যে অনুভূতি পান তার তুলনা করা দুষ্কর। আপনার ওই চাহনিতে নিজেকে লাখে একজন মনে হতে পারে তাঁর। আর মাঝেমধ্যেই চোখে চোখ রেখে তাকানোটা জরুরি। কেননা, অনেক কথায় যা হয় না, চোখের ভাষায় সেটা বলা হয়ে যেতে পারে।
                             আরো জানতে ক্লিক করুন

২ফেব্রুয়ারি এসএসসি পরীক্ষা শুরু

আগামী বছরের (২০১৭) মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। আটটি সাধারণ বোর্ডের এসএসসি, মাদ্রাসা বোর্ডের দাখিল ও কারিগরি বোর্ডের এসএসসি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আগামী ২ ফেব্রুয়ারি।



আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক উপ-কমিটি মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) এসএসসির সময়সূচি অনুমোদন করে বুধবার তা প্রকাশ (ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে) করেছে। ঢাকা শিক্ষাবোর্ড আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের দায়িত্ব পালন করে থাকে।
আরো জানতে ক্লিক করুনhttp://VisitsToMoney.com/index.php?refId=1045052

স্বরস্বতী পূজার কারণে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এজন্য এবার ২ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে বলে জানান বোর্ডের একজন কর্মকর্তা।


আইনগত বাধ্যবাধকতা না থাকলেও সরকার সাধারণত ১ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু করে থাকে।

সময়সূচি অনুযায়ী, ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২ মার্চ পর্যন্ত আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসির তত্ত্বীয় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।


সময়সূচিতে আগামী ৪ মার্চ সঙ্গীতের ব্যবহারিক পরীক্ষা এবং ৫ থেকে ১১ মার্চের মধ্যে বেসিক ট্রেডসহ এসএসসির সব বিষয়ের ব্যবহারিক পরীক্ষা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

অন্যান্য বছরের মতো এবারও সকালের পরীক্ষা ১০ থেকে ১টা এবং বিকালের পরীক্ষা ২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত নেওয়া হবে।

Thursday, November 10, 2016

আমাদের দৈনন্দিন রান্নায় পেঁয়াজ একটি গুরুত্বপূর্ণ



আমাদের দৈনন্দিন রান্নায় পেঁয়াজ একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ। পেঁয়াজ ছাড়া মজাদার তরকারি রান্নার করার কথা ভাবাই যায় না। পেঁয়াজকেও তরকারি হিসেবে খাওয়া যায়। আবার তরকারি ছাড়াও সালাদে পেঁয়াজ খাওয়া হয়। কাঁচা পেঁয়াজও অনেকে খেতে পছন্দ করেন। পেঁয়াজের রয়েছে বেশ কিছু  অসাধারণ পুষ্টিগুণ। যা আপনাকে অবাক করবে। আমরা তো অনেকেই ভালো করে জানিই না পেঁয়াজের গুণাগুণ কি? আসুন এই নিবন্ধন থেকে জেনে নেওয়া যাক।  খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫০০ সালের দিকেও মিশরে পেঁয়াজের ভেষজগুনের জন্য ছিলো জনপ্রিয়। পেঁয়াজের রস বাতরোগ সারায়, হৃদরোগের উপকারি এবং যৌন শক্তি বাড়াতে সক্ষম । এটা আমরা কম বেশ সবাই জানি। এবার জেনে নিন পেঁয়াজের ব্যতিক্রমী কিছু ব্যবহার। যথাঃ

১। কীটপতঙ্গের কামড়ের ব্যথা দূর করে:
কীট পতঙ্গের কামড়ে অনেক সময় ব্যথা হয়। সেই ব্যথা দূর করতে এক টুকরা পেঁয়াজ ঘষে দিন ব্যথার স্থানে। ব্যথা কমে যাবে।

২। মশা বা কীটপতঙ্গের কামড় থেকে রক্ষা পেতে:
মশার উৎপাত বা কীটপতঙ্গের উপদ্রব থেকে রক্ষা পেতে পেঁয়াজের রস শরীরের অনাবৃত অংশে মাখিয়ে নিন দেখবেন মশা বা কীটপতঙ্গ কামড়াতে আসছে না।

৩। গলা ব্যথায়:
গলা ব্যথা হলে একটু গরম পানিতে পেঁয়াজের রস দিয়ে পান করুন অল্প অল্প করে। গলা ব্যথা সেরে যাবে।

৪। পোড়া ব্যথায় উপকারি:
শরীর কোন অংশ পোড়ে গেলে সেখানে পেঁয়াজের রস মেখে দিন। দেখবেন পোড়া স্থানের ব্যথা থাকবে না, জ্বলুনী কমে যাবে।

৫। ধাতুর দাগ দূর করে:

সাধারণত চামচ, দা, ছুরি কিংবা আর আর ধাতব সামগ্রীতে দাগ বসে যায়। এক্ষেত্রে আপনি এক কাজ করতে পারেন- পেঁয়াজ কেটে তা দিয়ে ঘষে তুলে ফেলতে পারেন সেইসব কঠিন দাগ সহজে।

৬। ব্রণ দূর করতে:
সকালে ঘুম থেকে জেগে গালে একটা অস্বাভাবিক ব্রণ দেখতে পাচ্ছেন। সমস্যা নেই। ব্রণের পেঁয়াজের রস মেখে দিন। ব্রণ চলে যাবে।

৭। চুল পড়া কমাতে:

চুল পড়া কমাতে চুলে পেঁয়াজের রস মাখার বিকল্প কিছু হতে পারে না। চুলের গোড়াকে শক্ত করে। তাই চুল পড়া কমে যায় অনেক দ্রুত।

৮। এন্টিব্যাকটেরিয়াল:

পেঁয়াজে রয়েছে এন্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। তাই ফোঁড়া বা ঘা পেঁয়াজ দিয়ে ধুলে তাড়াতাড়ি সেরে যায়।

৯। হিক্কা বা হেঁচকি দূর করতে:

কোন মতেই হেঁচকি ওঠা বন্ধ করতে না পারলে, পেঁয়াজের রস মিশিয়ে পানি পান করুন। হেঁচকি বন্ধ হয়ে যাবে।

১০। বমি বন্ধ করে:

বমি বন্ধ করতে হলে কয়েক ফোঁটা পেঁয়াজের রস পানিতে মিশিয়ে পান করলেই হবে। এতে বমি বন্ধ হয়ে যাবে।
                আরো জানতে ক্লিক করুন

Saturday, November 05, 2016

কাম পাগলি মেয়ে আন্টি চিনবেন যে ভাবে

গার্লফ্রেন্ড আর বয়ফ্রেন্ডের সম্পর্কে উত্তেজনার বিষয়টি সার্বিকভাবে জড়িত। দুটি মনের যখন মিল হয়ে থাকে তখন স্বাভাবিকভাবেই তারা চাইবে শারীরিকভাবে মিলিত হতে। পাশাপাশি অবস্থানে তাদের মাঝে এক ধরনের উত্তেজনা কাজ করে, শারীরিকভাবে উত্তেজিত হয়ে থাকে। কিন্তু অনেকের চোখেই এই উত্তেজনাটি ধরা পড়ে না। শারীরিক মিলনে অনভিজ্ঞ বয়ফ্রেন্ড তাই বুঝতেই পারেন না তার গার্লফ্রেন্ডটি উত্তেজিত হয়েছে কি না। আসুন জেনে নিই কিছু বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে যেগুলো দেখে বুঝে নিতে পারবেন যে আপনার গার্লফ্রেন্ডটি শারীরিকভাবে উত্তেজিত হয়েছেন।
 উত্তেজনার লক্ষণঃ

✔ একজন নারী উত্তেজিত হয়ে পড়লে বা কামবিহ্বল হলে তার দুটি চোখ অর্দ্ধনিমীলিত ও রক্তবর্ণ ধারণ করেন।

✔ জোরে জোরে নিশ্বাস ফেলতে থাকেন।

✔ চেহারার মধ্যে উত্তেজনার ভাব স্পষ্ট ফুটে ওঠে।

✔ হাত পা শিথিল হয়ে যায়।

✔ চোঁখ বন্ধ করে থাকতে চান।

✔ শারীরিক উত্তেজনায় ঠোঁট দুটি হা করে চুম্বন করতে অগ্রসর হন।

✔ শারীরিকভাবে গরম অনুভূতি পেয়ে থাকেন এবং এক ধরনের ঝিমঝিম ভাব কাজ করে।

✔ নারীটির লজ্জা কমে যায়, পুরুষ তার অঙ্গ স্পর্শ করলে সে তাতে বাধা দেয় না।

✔ পুরুষ তার গোপন স্থানে হাত দিলে বা চাপ দিলে তিনি তা উপভোগ করে।

✔ সব রকম ভয়, সঙ্কোচ কাটিয়ে সারাটা দেহই সে পুরুষকে অর্পণ করে।  

          আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন

কখন মেয়েরা যৌন উত্তেজনায় পাগল হয়ে ওঠে?

যৌন সম্পর্ক বা মিলন মানুষের জৈবিক প্রক্রিয়া। যৌন সম্পর্কে ধারনাটা মোটামুটি সবারই জানা। তবে প্রকাশ না করলেও যৌন উত্তেজনাটা ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের অনেক বেশি। কাজেই জেনে নেওয়া যাক, কখন মেয়েরা যৌন উত্তেজনায় পাগল হয়ে ওঠে?



    মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের প্রায় চার ভাগের এক ভাগ মাত্র। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের এই যৌন বাসনা সবচেয়ে বেশী। ১৮-৩০ বছরে মধ্যে মেয়েদের যৌন চাহিদা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। এবং ৩০ এর পর অনেকটাই কমে যায়৷
    স্বামীর প্রয়োজনে ২৫ এর উর্দ্ধে মেয়েরা যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে কয়েক মাস যৌনকর্ম না করেও অনায়েসে থাকতে পারে ।

    মেয়েরা যৌনকর্মের চেয়ে রোমান্টিক কাজকর্ম অনেক বেশী পছন্দ করে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় মেয়েরা গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা উপভোগ করে।
    আর যখন মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, তখন কিন্তু মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন বীর্য বের হয় না। তবে পেটে যদি প্রস্রাব থাকে তাহলে যৌন উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে৷ অর্গ্যাজমের জন্য সেক্সের কোন দরকার নেই।
    মেয়েদের যোনিতে যখনই পেনিস প্রবেশ করে ঠিক তখনই মেয়েরা অসাধারণ সুখের অনুভুতি পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ০.৮০% এর চেয়েও কম।
    মোটা পেনিসে মেয়েরা বেশি মজা পায়। আর লম্বা পেনিসে বেশীরভাগ মেয়ে ব্যাথা পায়। সে জন্য তারা মোটা শক্তিশালী পেনিস পছন্দ করে।

    পেনিস যখনই মেয়েদের যোনির ভেতরে প্রবেশ করে। যোনির সামান্য ভেতরেই ছোট ছোট খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, যা পেনিসের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় পেনিসের দরকার হয় না৷


বিপরীত লিংঙ্গের মানুষটি তার সাথে মিলিত হোক প্রায় সব ছেলে-মেয়েরাই চায় কিন্তু অনেক পরিস্থিতি এবং লজ্জার কারণে তারা মিলিত হতে পারে না।    
                       আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন